রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বিভাগের অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদ। গতকাল বুধবার দুপুর ১২ টায় বিদায়ী সভাপতি অধ্যাপক আ-আল মামুন নতুন সভাপতির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে, ড. মশিহুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক সেলিম রেজা নিউটন, তানভীর আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের নতুন সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন বিভাগের অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদ। বুধবার দুপুর ১২ টায় বিদায়ী সভাপতি অধ্যাপক আ-আল মামুন নতুন সভাপতির কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেন।

বাণিজ্য প্রতিদিনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন

এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে, ড. মশিহুর রহমান, সহযোগী অধ্যাপক সেলিম রেজা নিউটন, তানভীর আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদের জন্ম জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার প্রত্যন্ত গ্রাম বিহারপুরে। আক্কেলপুর (বেসরকারী) এফ ইউ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক বাবা আজিম উদ্দিন আহমেদ ও গৃহীনি মা আকতার হাসনা হেনা আহমেদ এর ছোট ছেলে তিনি। ২০০১ সাল থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে শিক্ষকতা করছেন।

এর আগে বগুড়া ক্যান্ট. পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে ১৯৯১ সালে প্রথম বিভাগে এসএসসি এবং ১৯৯৩ সালে প্রথম বিভাগে এইচএসসি পাশ করেন অধ্যাপক মুসতাক।

পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি হন। সেখান থেকেই ১৯৯৬ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৯৮) বিএসএস এবং ১৯৯৭ সালে (অনুষ্ঠিত ২০০০) এমএসএস পাশ করেন। উভয়টিতেই প্রথমশ্রেণীতে প্রথম হন তিনি।

একাডেমিক বই রচনা, সম্পাদনার মধ্যে আছে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: বিশ্বস্মৃতিতে আমরা; নামে গ্রন্থ। টেলিভিশন সাংবাদিকতা টেকনিক ও টেকনোলজি, মিডিয়া ও ডিসকোর্স, গণমাধ্যমের রাজনৈতিক অর্থনীতি, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: বিশ্বস্মৃতিতে বাংলাদেশ তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। উচ্চতর ডিগ্রী করেছেন মিডিয়াতে প্রতিবন্ধীদের উপস্থাপন বিষয়ে।

শিক্ষক হিসেবে ২০০৯-২০১১ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ২০১৮ সালে ভারতের সাউথ এশিয়ান ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (স্যামা) কর্তৃক ‘বেস্ট টিচার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড’ পান। ২০১৯ সালে অধ্যাপক মুসতাক ফিলিপাইনে এমিক কনফারেন্সে প্রবন্ধ উপস্থাপন করে প্রশসিংত হন। মুসতাক আহমেদ ২০১৯ সালে চীন সরকারের চাঙসা সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের আমন্ত্রণে আন্তর্জাতিক সামিটে অংশগ্রহণ করেন।

এছাড়া তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের সদস্য।
অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদের জন্ম জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার প্রত্যন্ত গ্রাম বিহারপুরে। আক্কেলপুর (বেসরকারী) এফ ইউ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক বাবা আজিম উদ্দিন আহমেদ ও গৃহীনি মা আকতার হাসনা হেনা আহমেদ এর ছোট ছেলে তিনি। ২০০১ সাল থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিষয়ে শিক্ষকতা করছেন।

এর আগে বগুড়া ক্যান্ট. পাবলিক স্কুল ও কলেজ থেকে ১৯৯১ সালে প্রথম বিভাগে এসএসসি এবং ১৯৯৩ সালে প্রথম বিভাগে এইচএসসি পাশ করেন অধ্যাপক মুসতাক।

পরে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি হন। সেখান থেকেই ১৯৯৬ সালে (অনুষ্ঠিত ১৯৯৮) বিএসএস এবং ১৯৯৭ সালে (অনুষ্ঠিত ২০০০) এমএসএস পাশ করেন। উভয়টিতেই প্রথমশ্রেণীতে প্রথম হন তিনি।

একাডেমিক বই রচনা, সম্পাদনার মধ্যে আছে, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: বিশ্বস্মৃতিতে আমরা; নামে গ্রন্থ। টেলিভিশন সাংবাদিকতা টেকনিক ও টেকনোলজি, মিডিয়া ও ডিসকোর্স, গণমাধ্যমের রাজনৈতিক অর্থনীতি, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: বিশ্বস্মৃতিতে বাংলাদেশ তাঁর রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ। উচ্চতর ডিগ্রী করেছেন মিডিয়াতে প্রতিবন্ধীদের উপস্থাপন বিষয়ে।

শিক্ষক হিসেবে ২০০৯-২০১১ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর হিসেবে দায়িত্বপালন করেন। ২০১৮ সালে ভারতের সাউথ এশিয়ান ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (স্যামা) কর্তৃক ‘বেস্ট টিচার অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড’ পান। ২০১৯ সালে অধ্যাপক মুসতাক ফিলিপাইনে এমিক কনফারেন্সে প্রবন্ধ উপস্থাপন করে প্রশসিংত হন। মুসতাক আহমেদ ২০১৯ সালে চীন সরকারের চাঙসা সিটি কর্পোরেশনের মেয়রের আমন্ত্রণে আন্তর্জাতিক সামিটে অংশগ্রহণ করেন।

এছাড়া তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের সদস্য।