Top
সর্বশেষ

করোনা আক্রান্তে রংপুর বিভাগে শীর্ষে গাইবান্ধা

০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ২:৫৬ অপরাহ্ণ
করোনা আক্রান্তে রংপুর বিভাগে শীর্ষে গাইবান্ধা

রংপুর বিভাগে করোনায় আক্রন্তের দিক থেকে সবচাইতে বেশি গাইবান্ধা জেলায়। এর পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রংপুর, তৃতীয় স্থানে নীলফামারী জেলা,চতুর্থ স্থানে ঠাকুরগাঁ জেলা, পঞ্চম স্থানে দিনাজপুর জেলা, ছষ্ট স্থানে পঞ্চগড় জেলা, সপ্তম স্থানে কুড়িগ্রাম জেলা ও শেষে রয়েছে লালমনিহাট জেলা।

স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তারা জানান,পরীক্ষার অনুপাতে গাইবান্ধা জেলায় করোনায় আক্রান্তের হার ৪৯ দশমিক ২ শতাংশ, রংপুর জেলায় ৪৪ দশমিক ৬ শতাংশ, নীলফামারী জেলায় আক্রান্তের হার ৪৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ঠাকুরগাঁ জেলায় ৪১ দশমিক ৬ শতাংশ, দিনাজপুর জেলায় ৪০ শতাংশ, পঞ্চগড় জেলায় ৩৯ দশমিক ৭ শতাংশ, কুড়িগ্রাম জেলায় ৩৬ দশমিক ৮ শতাংশ ও লালমনিহাট জেলায় ৩৩ শতাংশ আক্রান্ত।

সোমবার সকাল থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত রংপুর বিভাগের ৮ জেলায় ৯৫৩ জনের করোনা পরীক্ষা করে ৩৯৯ জনের শরীরে করোনার জীবানু পাওয়া গেছে। আক্রান্তের হার ৪১ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিভাগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ২ শত ৫৭ জনের।

আক্রান্তদের মধ্যে মধ্যে রংপুরে ১৩৩ জন, দিনাজপুুরে ৫৬ জন, নীলফামারীতে ৬৮ জন, ঠাকুরগাঁয় ৩৭ জন, গাইবান্ধায় ২৯ জন, লালমনিরহাটে ৩১ জন, কুড়িগ্রামে ১৪ জন ও পঞ্চগড়ে ৩১ জন করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। সুস্থ হয়েছেন ৯৪ জন।

এ নিয়ে বিভাগে ৩ লাখ ২০ হাজার ৬৩ জনের নমুনা পরীক্ষা করে মোট ৫৯ হাাজার ৮১৭ জন করোনা রোগী সনাক্ত হয়েছেন। এছাড়া মৃত্যু হয়েছে ১ হাজার ২শ’ ৫৭ জনের। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৫৪ হাজার ৯৫৬ জন। সংক্রমনের হার দাঁড়িয়েছে ৪১ দশমিক ৯ শতাংশ।

রংপুর বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. আবু জাকিরুল ইসলাম মঙ্গলবার দুপুরে জানান, দিনাজপুর জেলায় ১৫ হাজার ৯ শ ৯৪ জন আক্রান্ত ও ৩৩৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। রংপুর জেলায় ১৩ হাজার ৬ শ ৭৩ জন আক্রান্ত ও ২৯৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঠাকুরগাঁও জেলায় ৮ হাজার ২০৮ জন আক্রান্ত ও ২৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। গাইবান্ধা জেলায় ৫ হাজার ১৬৩ জন আক্রান্ত ও ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।

এছাড়া নীলফামারী জেলায় ৪ হাজার ৯ শত ৩২ জন অক্রান্ত ও ৮৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। কুড়িগ্রাম জেলায় ৪ হাজার ৭শ ৮২ জন আক্রান্ত ও ৬৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। লালমনিরহাট জেলায় ২ হাজার ৯ শ ৮০ জন আক্রান্ত ও ৭০ জনের মৃত্যু হয়েছে। পঞ্চগড় জেলায় ৪ হাজার ৮৫ জন আক্রান্ত এবং ৮১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

শেয়ার